• যোগাযোগ
বুধবার, সেপ্টেম্বর ৩, ২০২৫
Analysis BD
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে
No Result
View All Result
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে
No Result
View All Result
Analysis BD
No Result
View All Result
Home Top Post

কোরিয়া উত্তর-দক্ষিণে ভাগ হলো যেভাবে

এপ্রিল ২৮, ২০১৮
in Top Post, ব্লগ থেকে
Share on FacebookShare on Twitter

লিখেছেন: ব্লগার কাব্য

কোরিয়া আগে ছিল শান্তির দেশ। তাদের মধ্যে ছিল না কোন হানাহানি। এই হানাহানিসাম্রাজ্যবাদী শক্তিদের সৃষ্টি। তারা শান্ত কোরিয়ার মানুষকে দুটি ভাগে ভাগ করে তারপর তাদের মধ্যে রোপণ করেছে বিভেদের বীজ। সেই কোরিয়া হয়ে গেলো উত্তর দক্ষিণে আলাদা। অথচ ১৯১০ সালের আগে কোরিয়াতে উত্তর দক্ষিণ নামে ছিল শুধু দুটি দিক। আজ উত্তর দক্ষিণ মানে অনেক কিছু। উত্তর দক্ষিণ মানেই যুদ্ধ, হানাহানি।

১৯১০ সালের ঘটনা। তখন কোরিয়ার মসনদে আসীন জসন সাম্রাজ্যের রাজা গুজুং। প্রায় ৬০০ বছর ধরে জসন সাম্রাজ্যের শাসনে কোরিয়া জুড়ে শান্তি বিরাজ করছিলো। কিন্তু সেই শান্তি আর স্থায়ী হলো না।

জসন সাম্রাজ্যের শেষ রাজা রাজা গুজং, ছবি: Pinterest

সে বছর কোরিয়ার প্রতিবেশী রাষ্ট্র জাপান জোর করে কোরিয়া উপদ্বীপ দখল করে বসলো। এর মাধ্যমে কোরিয়ার বুকে জাপানি শাসন শুরু হলো। ঐ সময়ের যুদ্ধবাজ জাপানিরা কোরিয়া দখল করেই ক্ষান্ত হলো না। তারা কোরিয়ানদের উপর বিভিন্ন অমানবিক উপায়ে জোর খাটাতে লাগলো। তাদের অন্যতম লক্ষ্য হয়ে দাঁড়ায় কোরিয়ান সংস্কৃতি ধ্বংস।

প্রথমেই প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাঠ্যক্রম থেকে দেশীয় ইতিহাস এবং সংস্কৃতি সম্পর্কিত সবধরনের শিক্ষা নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হলো। কোরিয়ানদের দেশীয় উৎসব পালনে কড়াকড়ি জারি করা হলো। এমনকি কোরিয়ান ভাষা ব্যবহার নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। প্রায় ৩৫ বছর ধরে জাপানিরা কোরিয়ানদের উপর অত্যাচার করলো।

জাপানি সৈন্যরা দখল করে নিচ্ছে কোরিয়া উপদ্বীপ, ছবি: History on the Net

দেখতে দেখতে বিশ্বজুড়ে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের দামামা বেজে উঠলো। বিশ্বযুদ্ধ হবে আর যুদ্ধবাজ জাপানিরা হাত গুটিয়ে বসে থাকবে? তা তো হবে না। জার্মানদের সাথে হাত মেলালো জাপান। চীন দখলের মাধ্যমে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে সরাসরি জড়িয়ে পড়লো তারা। যুক্তরাষ্ট্রের পার্ল হারবার কাঁপিয়ে দিলো জাপানি সেনারা। কিন্তু মার্কিনীরা পার্ল হারবারের বদলা নিলো হিরোশিমা-নাগাসাকিতে।

জাপানের হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে আমেরিকার পারমাণবিক বোমা হামলা, ছবি:Wikipedia

পরপর দুটো পারমাণবিক বোমা হামলার পর ১৯৪৫ সালে জাপানিরা আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হলো।
১৯৪৫ সালে জাপানের আত্মসমর্পণের ঘোষণার পর মিত্রশক্তির নেতারা জাপান অধিভুক্ত সকল রাষ্ট্রের উপর থেকে জাপানের অধিকার কেড়ে নেয়। মিত্রশক্তির অন্যতম দুই পরাশক্তি সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং যুক্তরাষ্ট্র পাল্লা দিয়ে সে রাষ্ট্রগুলো দখল করতে থাকে।

কিন্তু কোরিয়া উপদ্বীপে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো ঘাঁটি ছিল না। তাদের নিকটবর্তী ঘাঁটি ছিল কোরিয়া থেকে ৫০০ মাইল দূরে। এই সুযোগে সোভিয়েত সেনারা কোরিয়া উপদ্বীপে প্রবেশ করে এবং জাপানি সেনাদের হত্যা করতে থাকে। যুক্তরাষ্ট্রও থেমে থাকার পাত্র নয়। সোভিয়েতের কোরিয়া আগ্রাসন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তাদের কপালে ভাঁজ ফেলে দিয়েছিলো। তাই তারা দ্রুত কোরিয়া উপদ্বীপ দখলে রওয়ানা দেয়।

একদিকে যখন কোরিয়ানরা স্বপ্ন দেখছিলো একটি সুন্দর স্বাধীন রাষ্ট্রের, তখন অপরদিকে সোভিয়েত ইউনিয়ন আর যুক্তরাষ্ট্র মেতে উঠেছিলো কোরিয়া দখলের খেলায়। তাই কোরিয়ার জসন সাম্রাজ্যের সেই শান্তিপূর্ণ দেশে প্রত্যাবর্তন করা আর হলো না।

আটত্রিশ ডিগ্রি অক্ষরেখাতে ভাগ হয় কোরিয়া, ছবি: SlidePlayer

কোরিয়া উপদ্বীপে মার্কিনীদের দখল শুরু হয় দক্ষিণ দিক থেকে। অপরদিকে সোভিয়েতরা উত্তর দিক থেকে দখল করতে করতে সামনে এগিয়ে আসছিলো। শেষপর্যন্ত তারা ৩৮ ডিগ্রী অক্ষরেখাতে একে অপরের সাথে মিলিত হলো। দখলদারি শেষে এবার শুরু হলো ভাগ করার পালা। মার্কিন সেনা কর্মকর্তা কর্নেল চার্লস বনস্টিল এবং ডিন রাস্ককে দায়িত্ব দেয়া হলো যুক্তরাষ্ট্র অধিকৃত কোরিয়া থেকে সোভিয়েত অধিকৃত অঞ্চলের সীমারেখা নির্ধারণ করার। কিন্তু তাদের হাতে সময় বেঁধে দেয়া হলো মাত্র ত্রিশ মিনিট।

কোনো কোরিয়ান নেতার সাথে আলোচনা না করেই চার্লস বনস্টিল ৩৮ ডিগ্রী সীমারেখা বরাবর কোরিয়াকে দু’ভাগ করে ফেলার প্রস্তাবনা পেশ করেন। সোভিয়েত সামরিক বাহিনীর এই প্রস্তাব মনঃপুত হলো। এই প্রস্তাবনা অনুযায়ী দক্ষিণ কোরিয়ায় সিংহভাগ যুক্তরাষ্ট্রের অধীনে চলে আসে। কোরিয়ার রাজধানী সিউল দক্ষিণ কোরিয়ার অন্তর্ভুক্ত হয়।

অপরদিকে সোভিয়েতদের হাতে উত্তর কোরিয়ার পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ চলে আসে। কিন্তু এই বিভাজন সাময়িক সময়ের জন্য কার্যকর ঘোষণা করা হয়। অতিসত্ত্বর নতুন সরকার গঠনের মাধ্যমে দুই কোরিয়া একীভূত করার উদ্দেশ্যে কাজ শুরু করে সোভিয়েত এবং যুক্তরাষ্ট্র।

বিশ্ব রাজনীতির মঞ্চে সোভিয়েত-মার্কিন দ্বৈরথের কথা কারো অজানা নয়। বিশ্বযুদ্ধে মিত্রপক্ষ হিসেবে যুদ্ধ করলেও কোরিয়া উপদ্বীপ ইস্যুতে সোভিয়েত আর যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বনিবনা হলো না। যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক কোরিয়াকে নতুন গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণা দেয়ার দাবি জানানো হয়। কিন্তু বেঁকে বসলেন সোভিয়েত নেতারা। গণতন্ত্র তাদের দু’চোখের বিষ। তারা এই দাবি মেনে নেবেন কেন? তারাও পাল্টা দাবি ছুঁড়ে দিলেন, কোরিয়াকে পূর্ণ কমিউনিস্ট রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণা করা হোক।

এমনকি কোরিয়ান স্থানীয় নেতৃবৃন্দরাও এই দাবির পক্ষে-বিপক্ষে দু’দলে ভাগ হয়ে গেলেন। যুক্তরাষ্ট্র এবং সোভিয়েত সমঝোতায় পৌঁছাতে ব্যর্থ হয়। উপায় না দেখে যুক্তরাষ্ট্র দক্ষিণ কোরিয়ার গণতান্ত্রিক নেতা সিঙ্গমান রি-কে দক্ষিণ কোরিয়ার শাসক হিসেবে নির্বাচিত করে। ১৯৪৮ সালে রি’র তত্ত্বাবধানে দক্ষিণ কোরিয়া স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে বিশ্বের বুকে আত্মপ্রকাশ করে। দক্ষিণ কোরিয়ার প্রথম রাষ্ট্রপতি হিসেবে নির্বাচিত হন সিঙ্গমান রি। তিনি দায়িত্ব গ্রহণ করার পর দক্ষিণ কোরিয়ার স্থানীয় কমিউনিস্ট নেতাদের দমন করা শুরু করেন।

দক্ষিণ কোরিয়ার প্রথম প্রেসিডেন্ট সিংমান রি, ছবি:The Korea Times

অপরদিকে উত্তর কোরিয়ার হালচাল এর সম্পূর্ণ বিপরীত। সোভিয়েত সরকার উত্তর কোরিয়ার সামরিক কর্মকর্তা কিম ইল সুংকে উত্তর কোরিয়া শাসনের দায়ভার প্রদান করেন। প্রচণ্ড বদমেজাজি সুং প্রতিদ্বন্দ্বী রাজনৈতিক নেতাদের নিধন করা শুরু করেন। বিশেষ করে পুঁজিবাদী সমাজ তার রোষানলের শিকার হয়। কিম ইল সুং নিজেকে উত্তর কোরিয়ার ‘মহান নেতা’ পদবীতে ভূষিত করেন। স্বৈরাচারী সাং উত্তর কোরিয়ায় নিজস্ব মতধারায় এক নতুন সাম্রাজ্য গঠনের কাজে হাত দেন।

দুই বিপরীত ধারার রাজনৈতিক মতাদর্শ কোরিয়ানদের জন্য মোটেও সুখকর ছিল না। এর ফলে দুই কোরিয়া একীভূত হওয়ার সম্ভাবনা সম্পূর্ণরূপে বিনষ্ট হয়ে যায়। উল্টো দুই দেশের নেতাদের বিরোধের কারণে দুই কোরিয়া যুদ্ধের দিকে ধাবিত হতে থাকে।

উত্তর কোরিয়ার প্রথম প্রেসিডেন্ট কিম ইল সুং, ছবি:The Telegraph

দুই কোরিয়া স্বায়ত্তশাসিত সরকার গঠন করলেও সর্বদাই দুই দেশের মাঝে সংঘাত বিরাজ করতো। ৩৮ ডিগ্রী সীমারেখা অঞ্চলে প্রায়ই দু’পক্ষের মাঝে গুলি বিনিময় হতো। এমতাবস্থায় উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম ইল সুং পুরো কোরিয়া পুনরায় একীভূত করার কাজ শুরু করেন। তিনি ১৯৫০ সালে বিশাল সেনাবাহিনী নিয়ে দক্ষিণ কোরিয়া দখল করার চেষ্টা করেন। অতর্কিত আক্রমণে দক্ষিণ কোরিয়া খেই হারিয়ে ফেলে। কিন্তু ধীরে ধীরে তারা নিজেদের গুছিয়ে নিতে থাকে। এরপর দক্ষিণ কোরিয়া পাল্টা আক্রমণ করে বসে। এর মাধ্যমে শুরু হয় কোরিয়ার ইতিহাসে অন্যতম রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ- কোরিয়া যুদ্ধ।

কোরিয়া যুদ্ধে নিহত মানুষের একাংশ, ছবি:Boston.com

অগণিত মানুষ মরতে থাকে। কোরিয়ানদের আর্ত-চিৎকারে পরিবেশ বিষিয়ে উঠে। যুদ্ধ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে জাতিসংঘ কোরিয়া অঞ্চলে শান্তি মিশন পরিচালনা করে। যুদ্ধের কিছুদিন পরে পুনরায় বহির্বিশ্বের হস্তক্ষেপ হয় কোরিয়ার উপর। দুই কোরিয়ার সাথে যুদ্ধে পরোক্ষভাবে জড়িয়ে পড়ে যুক্তরাষ্ট্রে, চীন এবং রাশিয়া। রাশিয়া এবং চীন উত্তর কোরিয়ার প্রতি পূর্ণ সমর্থন জ্ঞাপন করে। যুদ্ধ চলাকালীন তারা উত্তর কোরিয়ায় বিভিন্ন অস্ত্র-রসদ দিয়ে সাহায্য করে।

প্রায় তিন বছর ধরে কোরিয়া যুদ্ধ চলে। যুদ্ধে প্রায় ত্রিশ লক্ষ কোরিয়ান নিহত হয়। ১৯৫৩ সালে দু’পক্ষের মাঝে যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। ৩৮ ডিগ্রী সীমারেখায় দু’দেশের মাঝে তিন মাইল ব্যাপী ‘নো ম্যানস ল্যান্ড’ নির্ধারণ করা হয়। এর মাধ্যমে দুই কোরিয়ার সম্পর্কের চূড়ান্ত ইতি ঘটে। আর এর মাধ্যমেই কোরিয়া বিভক্তির ষোলকলা পূর্ণ হয়।

সূত্র: ব্লগ একাত্তর

সম্পর্কিত সংবাদ

সন্ত্রাসের দুই মুখ: গাইবান্ধার সিজু হত্যা ও বসুন্ধরায় সামরিক ষড়যন্ত্র
Home Post

সন্ত্রাসের দুই মুখ: গাইবান্ধার সিজু হত্যা ও বসুন্ধরায় সামরিক ষড়যন্ত্র

আগস্ট ১০, ২০২৫
আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য
Home Post

আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক
Home Post

হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক

মার্চ ২০, ২০২৫

জনপ্রিয় সংবাদ

  • সন্ত্রাসের দুই মুখ: গাইবান্ধার সিজু হত্যা ও বসুন্ধরায় সামরিক ষড়যন্ত্র

    সন্ত্রাসের দুই মুখ: গাইবান্ধার সিজু হত্যা ও বসুন্ধরায় সামরিক ষড়যন্ত্র

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • ভাষা আন্দোলন ও এর ঘটনা প্রবাহ

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • গুম-খুন-ধর্ষণের সূচনা করেছিলো শেখ মুজিব!

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • বসুন্ধরার মালিকের পরিবারে চাঞ্চল্যকর যত খুন

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • শেখ মুজিবও একই অভিযোগে সাজাপ্রাপ্ত হয়েছিলেন

    0 shares
    Share 0 Tweet 0

সাম্প্রতিক সংবাদ

সন্ত্রাসের দুই মুখ: গাইবান্ধার সিজু হত্যা ও বসুন্ধরায় সামরিক ষড়যন্ত্র

সন্ত্রাসের দুই মুখ: গাইবান্ধার সিজু হত্যা ও বসুন্ধরায় সামরিক ষড়যন্ত্র

আগস্ট ১০, ২০২৫
জুলাই বিপ্লব: গণআকাঙ্ক্ষার বাস্তবায়ন ও রাষ্ট্ররূপান্তরের যুগসন্ধিক্ষণে রাজনীতিবিদ, রাজনৈতিক দল, বুদ্ধিজীবী এবং ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক দায় ও চূড়ান্ত অগ্নিপরীক্ষা

জুলাই বিপ্লব: গণআকাঙ্ক্ষার বাস্তবায়ন ও রাষ্ট্ররূপান্তরের যুগসন্ধিক্ষণে রাজনীতিবিদ, রাজনৈতিক দল, বুদ্ধিজীবী এবং ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক দায় ও চূড়ান্ত অগ্নিপরীক্ষা

মে ৩১, ২০২৫
মধ্যপ্রাচ্যের জন্য ট্রাম্পের নতুন প্রস্তাব

মধ্যপ্রাচ্যের জন্য ট্রাম্পের নতুন প্রস্তাব

মে ২১, ২০২৫
ইশরাকের মেয়র হতে বাধা কোথায়?

ইশরাকের মেয়র হতে বাধা কোথায়?

মে ২১, ২০২৫
নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
  • Privacy Policy

© Analysis BD

No Result
View All Result
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে

© Analysis BD