• যোগাযোগ
বৃহস্পতিবার, মে ২২, ২০২৫
Analysis BD
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে
No Result
View All Result
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে
No Result
View All Result
Analysis BD
No Result
View All Result
Home Home Post

শেখ হাসিনা হত্যা চেষ্টা মামলার আসামী ক্যাসিনো খালেদ!

অক্টোবর ১৬, ২০১৯
in Home Post, জাতীয়, বিশেষ অ্যানালাইসিস
Share on FacebookShare on Twitter

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার চেষ্টায় যুবলীগ নেতা খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়া সরাসরি জড়িত ছিলেন। তবে মৃত দেখিয়ে অভিযোগপত্র থেকে তার নাম বাদ দেয়ার অভিযোগ উঠেছে। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, খালেদ মারা যাননি।

ফ্রিডম পার্টির সেই খালেদ বর্তমানে যুবলীগের নেতা। ক্যাসিনো-কাণ্ডে গ্রেফতার হয়ে কারাগারে আছেন।

১৯৮৯ সালে ফ্রিডম পার্টির নেতাদের নেতৃত্বে ধানমণ্ডির ৩২ নম্বর বাড়িতে হামলা হয়। ওই হামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী জাফর আহম্মদ মানিক, সৈয়দ নাজমুল মাহমুদ মুরাদ এবং তাদের ঘনিষ্ঠ সহযোগী খালেদ সরাসরি অংশ নেয়।

এ ঘটনার ৮ বছর পর মানিক-মুরাদের সঙ্গে খালেদের সংশ্লিষ্টতার কথা উল্লেখ করে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। তবে সূত্রাপুর থানার একটি হত্যা মামলার সূত্র উল্লেখ করে অভিযোগপত্রে বলা হয়, ‘খালেদ’ মারা গেছে। কখন, কীভাবে সে মারা গেছে এ বিষয়ে কোনো তথ্য উল্লেখ করা হয়নি।

এমনকি খালেদের পিতার নাম, পূর্ণাঙ্গ ঠিকানা পাওয়া গেছে বলা হলেও অভিযোগপত্রে এসব তথ্য নেই। খালেদের দীর্ঘদিনের সহযোগী মোহাম্মদ আলীও বলেছেন, ওই হামলায় খালেদ সরাসরি অংশ নিয়েছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ১৯৯৭ সালে এই মামলার অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। এর ২২ বছর পর অভিযোগ উঠল, হামলায় জড়িত খালেদ মারা যায়নি। ওই মামলার বিচারকার্যও শেষ হয়ে গেছে। ২০১৭ সালে এই মামলার রায়ে খালেদের সন্ত্রাসী দুই সহযোগী মানিক-মুরাদসহ ১১ জনের ২০ বছর করে সাজা হয়েছে।

সময়ের পরিক্রমায় খালেদ ফ্রিডম পার্টি থেকে যুবদলের রাজনীতিতে সক্রিয় হয়। ঢাকা মহানগর যুবলীগ দক্ষিণের বহিষ্কৃত সাংগঠনিক সম্পাদক খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়াই সেই খালেদ।

২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এলে সে ভোল পাল্টে যুবলীগের ছায়াতলে আশ্রয় নেয়। অর্থ ও ক্ষমতার জোরে যুবলীগের বড় পদও বাগিয়ে নেয়। পরে সেই ‘মৃত’ খালেদই নগরবাসীর জন্য ভয়ংকর আতঙ্কে পরিণত হয়। আর এভাবেই ভয়ংকর উত্থান ঘটে ‘মৃত’ খালেদের।

খালেদকে মৃত দেখিয়ে চার্জশিট থেকে নাম বাদ দেয়ার অভিযোগ ওঠার পর নড়েচড়ে বসেছে পুলিশের এলিট ফোর্স র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)। এরই মধ্যে তদন্ত শুরু করেছে সংস্থাটি।

এ ঘটনার প্রাথমিক সত্যতা মিলেছে বলেও একাধিক দায়িত্বশীল কর্মকর্তা জানিয়েছেন। র‌্যাবের একাধিক কর্মকর্তা বলেন, পরিকল্পিতভাবেই মামলার অভিযোগপত্র থেকে খালেদকে মৃত দেখানো হয়েছে। অভিযোগপত্রে নাম না থাকায় তার বিচারও হয়নি।

তার প্রভাবশালী আইনজীবী বাবা আবদুল মান্নান ভূঁইয়ার সঙ্গে যোগসাজশ করে খালেদকে মৃত দেখিয়েছেন তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির তৎকালীন এএসপি খালেকুজ্জামান। তদন্ত কর্মকর্তা খালেকুজ্জামান আড়াই বছর আগে মারা গেছেন।

খালেদের বাবা মান্নান ভূঁইয়া ১৯৯১ সালে বিএনপি সরকার ক্ষমতায় আসার পর সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ পান। এ বিষয়ে জানতে চাইলে র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক লে. কর্নেল সারওয়ার বিন কাশেম বলেন, ‘তদন্ত এখনও সম্পন্ন হয়নি। শেষ হলে আমরা বিস্তারিত জানাতে পারব। এখনই এ বিষয়ে হ্যাঁ বা না বলার সময় আসেনি।’

খালেদের দীর্ঘদিনের সহযোগী মোহাম্মদ আলী বর্তমানে পলাতক। তিনি টেলিফোনে বলেন, ‘ধানমণ্ডির ৩২ নম্বরে হামলায় আমার ওস্তাদই তো (খালেদ) ছিল। তিনি যে ওই হামলায় জড়িত ছিল এটা আমরা জানি।’

একদিন খালেদের বাবা আইনজীবী মান্নান ভূঁইয়া আমাকে বলছিলেন, ‘আমি যদি আইনজীবী না হতাম তবে খালেদের এসব মামলা কী গায়েব করতে পারতাম। আমি যখন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল ছিলাম, সব ফাইল গায়েব করে দিছি।’

আমি বললাম, খালু একটু কনতো ফাইল গায়েব করে ক্যামনে। তখন তিনি বলেন, ‘তুমি উকিল হলে বুঝতা। বিএনপি ক্ষমতায় আসুক তোমাকে বুঝামু।’

এ বিষয়ে জানতে চাইলে খালেদের বাবা আবদুল মান্নান ভূঁইয়া বলেন, ‘এসব কথা ভিত্তিহীন। তখন খালেদ নবম শ্রেণিতে পড়ত। সে কীভাবে ফ্রিডম পার্টি করে। এসব কথা কোথা থেকে আসে কীভাবে আসে বুঝতে পারি না। নথি গায়েব এমন কোনো কিছু নেই।’

খালেদের সহযোগী আলীর বক্তব্যের বিষয়ে জানতে চাইলে মান্নান ভূঁইয়া বলেন, ‘সে পালিয়ে চলে গেছে। পূর্বাচল থেকে পালিয়ে গেছে। এগুলো বলে তো আর লাভ নেই। আলী তার নাম। সে ক্রিমিনাল কেসের আসামি। সে অবৈধভাবে অনেক সম্পদের মালিক হয়েছে।’

শেখ হাসিনা হত্যাচেষ্টা মামলার অন্যতম সাক্ষী ছিলেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম। তিনি বলেন, আমরাও শুনেছি খালেদের নাম অভিযোগপত্র থেকে বাদ দেয়া হয়েছে। খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়াই যে সেই খালেদ সেটা জানা ছিল না। সে কীভাবে দলে অনুপ্রবেশ করেছে তা তদন্ত হচ্ছে। অনুপ্রবেশকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।

যেভাবে আসে খালেদের নাম :

মামলার অভিযোগপত্রে বলা হয়, তদন্তে বেরিয়ে আসে তৎকালীন আওয়ামী লীগের সভানেত্রী ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টার সঙ্গে জড়িতরা ফ্রিডম পার্টির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। হামলার আগে ধানমণ্ডির ফ্রিডম পার্টির অফিসে গোপন বৈঠক হয়। ওই বৈঠকের নেতৃত্ব দেয় লে. কর্নেল (অব.) সৈয়দ ফারুখ রহমান এবং লে. কর্নেল (অব.) খন্দকার আবদুর রশীদ। ওই বৈঠকে শীর্ষ সন্ত্রাসী মানিক, মুরাদ, তাদের ঘনিষ্ঠ সহযোগী খালেদসহ ২০ জন উপস্থিত ছিল।

পরে হামলায় মানিক, মুরাদ, খালেদসহ ১২ জন ১৯৮৯ সালের ১১ আগস্ট রাত সাড়ে ১২টায় ধানমণ্ডির ৩২ নম্বরে শেখ হাসিনার বাসায় দুটি ট্যাক্সিযোগে হামলা করে। তদন্ত চলাকালে অভিযুক্তদের মধ্যে মোস্তাফিজুর রহমান, খালেদ ওরফে খালেক ওরফে খালেদ অলিভী এবং শহিদুল ওরফে খোকন মারা যাওয়ায় তাদের মামলা থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়।

খালেদের নাম বাদ পড়ে যেভাবে :

র‌্যাবের এক কর্মকর্তা বলেন, ১৯৯১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় আসার পর খালেদের বাবা আবদুল মান্নান ভূঁইয়া সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ পান। তখন তিনি ধীরে ধীরে ওই মামলার অনেক নথি নষ্ট করে ফেলেন। এই প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়েই এক সময় খালেদের নামটিও কৌশলে অভিযোগপত্র থেকে বাদ যায়।

অভিযোগপত্র পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, মোস্তাফিজুর রহমান, খালেদ ওরফে খালেক ওরফে খালেদ অলিভী এবং শহিদুল ওরফে খোকন নামে তিনজনকে মৃত দেখিয়ে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে মোস্তাফিজুর রহমান মোহাম্মদপুর থানার ১৮(০৫)৯৬ নম্বর মামলায় গুলিবিদ্ধ অবস্থায় গ্রেফতার হয়।

১৯৯৬ সালের ২০ মে সে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়। খালেদ ওরফে অলিভী নিহত হওয়ার বিষয়ে সূত্রাপুর থানার ২৩(০৫)৯১ নম্বর মামলার সূত্র উল্লেখ করা হয়। শহিদুল ওরফে খোকনের মৃত্যুর বিষয়েও রমনা থানার একটি মামলার সূত্র উল্লেখ করা হয়। মোস্তাফিজুর রহমানের মৃত্যুর বিষয়ে সুনির্দিষ্ট তথ্য-উপাত্ত থাকলেও খালেদ ও শহিদুলের মৃত্যুর বিষয়ে নেই।

খালেদের মৃত্যুর বিষয়ে সূত্রাপুর থানায় যোগাযোগ করা হলেও কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। এ বিষয়ে সূত্রাপুর থানার ওসি কাজী ওয়াজেদ আলী বলেন, ১৯৯১ সালের পর সূত্রাপুর থানা ভেঙে আরও কয়েকটি থানা হয়েছে। অনেক নথিপত্র ওইসব থানায় চলে গেছে। তাছাড়া এতদিন আগের মামলার নথি পাওয়া প্রায় অসম্ভব।

আরও মামলা থেকে খালেদের নাম বাদ :

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, শুধু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হত্যাচেষ্টা মামলা থেকেই নয়, একাধিক মামলা থেকে খালেদের নাম বাদ দেয়ার বিষয়েও তথ্য পাওয়া গেছে। ১৯৯৪ সালে শাহজাহানপুর রেলওয়ে কলোনিতে খুন হন পলাশ। এই ঘটনাটি সে সময় ব্যাপক আলোচিত ছিল। ওই মামলায় আসামি হিসেবে খালেদের নাম ছিল। তদন্তে তার পিতার নাম এবং ঠিকানা না পাওয়ায় খালেদ ধরাছোঁয়ার বাইরেই থেকে যায়। অভিযোগ রয়েছে, প্রভাবশালী আইনজীবী বাবার কারণেই খালেদকে কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হয়নি।

মানিকের সহযোগী থেকে যুবলীগ নেতা : আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, শীর্ষ সন্ত্রাসী মানিক ও মুরাদের মাধ্যমেই খালেদ ফ্রিডম পাটির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হয়। ওই সময় মুরাদের সঙ্গে একাধিক মামলার আসামিও ছিল খালেদ। মানিকের ছায়াতেই বেড়ে ওঠে সে।

দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, মানিক এখন দেশের বাইরে পলাতক। তবে খালেদ কখনও পলাতক ছিল না। ফ্রিডম পার্টি থেকে ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর সে ভোল পাল্টে যুবলীগের রাজনীতিতে নাম লেখায়।

যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির এক নেতা বলেন, ‘২০১২ সালে শাহজাহানপুর থানা যুবলীগের পদের জন্য তদবির শুরু করে খালেদ। শীর্ষ সন্ত্রাসী মানিক আমাকে ফোন করে খালেদকে শাহজাহানপুর থানা কমিটিতে পদ দেয়ার কথা বলে। যখন মানিক আমাকে ফোন করেছিল তখন খালেদ আমার সামনেই বসা ছিল। আমি সরাসরি বলেছি, শীর্ষ সন্ত্রাসীর কথায় কাউকে পদ দেয়া যাবে না।’

ওই নেতা আরও বলেন, ‘২০১৩ সালে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগে ইসমাইল হোসেন সম্রাট সভাপতি হওয়ার পর খালেদ সাংগঠনিক সম্পাদক হয়। মোটা অঙ্কের অর্থের বিনিময়ে সে যুবলীগে পদ পায়। তারপর থেকে সে বেপরোয়া হয়ে ওঠে। শাহজাহানপুর, মতিঝিল, খিলগাঁও, সবুজবাগ, রামপুরা ও রমনা এলাকায় মূর্তিমান আতঙ্ক হয়ে ওঠে।’

আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এবং স্থানীয় বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, ২০১৩ সালের পর খালেদের ভয়ংকর উত্থান ঘটে। তার কথার অবাধ্য হলেই আর রক্ষা নেই। এমনকি ক্ষমতাসীন দল এবং অঙ্গসংগঠনের অনেক নেতাকর্মী তার হাতে চরম নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। অনেকে এলাকা পর্যন্ত ছেড়ে গেছেন। বিভিন্ন এলাকায় সে টর্চার সেল গঠন করে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষকে নির্যাতন করেছে।

টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজি, অবৈধ ক্যাসিনো ব্যবসার অন্যতম হোতাও ছিল সে। এসব অভিযোগে ১৮ সেপ্টেম্বর র‌্যাবের হাতে গ্রেফতার হয় খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়া।

সূত্র: যুগান্তর

সম্পর্কিত সংবাদ

মধ্যপ্রাচ্যের জন্য ট্রাম্পের নতুন প্রস্তাব
Home Post

মধ্যপ্রাচ্যের জন্য ট্রাম্পের নতুন প্রস্তাব

মে ২১, ২০২৫
ইশরাকের মেয়র হতে বাধা কোথায়?
Home Post

ইশরাকের মেয়র হতে বাধা কোথায়?

মে ২১, ২০২৫
নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে
Home Post

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে

এপ্রিল ৩০, ২০২৫

জনপ্রিয় সংবাদ

  • একজন বীর শহীদ তিতুমীর: মুসলিম জাতির প্রেরণা

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • রক্তাক্ত ২৮ ফেব্রুয়ারি: নির্বিচার গণহত্যার দিন

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও চাঁদাবাজির যত মামলা

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • ভাষা আন্দোলন ও এর ঘটনা প্রবাহ

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • সেঞ্চুরিয়ান মানিক ও জাবির সেই সময়ের ঘটনা প্রবাহ

    0 shares
    Share 0 Tweet 0

সাম্প্রতিক সংবাদ

মধ্যপ্রাচ্যের জন্য ট্রাম্পের নতুন প্রস্তাব

মধ্যপ্রাচ্যের জন্য ট্রাম্পের নতুন প্রস্তাব

মে ২১, ২০২৫
ইশরাকের মেয়র হতে বাধা কোথায়?

ইশরাকের মেয়র হতে বাধা কোথায়?

মে ২১, ২০২৫
নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য

আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক

হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক

মার্চ ২০, ২০২৫
  • Privacy Policy

© Analysis BD

No Result
View All Result
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে

© Analysis BD