• যোগাযোগ
শনিবার, সেপ্টেম্বর ৬, ২০২৫
Analysis BD
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে
No Result
View All Result
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে
No Result
View All Result
Analysis BD
No Result
View All Result
Home Top Post

ইসরাইলে মোদির লগ্ন

জুলাই ৮, ২০১৭
in Top Post, কলাম, মতামত
Share on FacebookShare on Twitter

সুবীর ভৌমিক

কোন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী হিসেবে প্রথম ইসরাইলে নরেন্দ্র মোদির সফর শুরুর দিনটি যে ১৯৭৬ সালে উগান্ডার এন্টাবি বিমানবন্দরে ইসরাইলী বাহিনীর সফল অভিযান বার্ষিকীর সঙ্গে মিলে গিয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার অনেকেই হয়তো তা খেয়াল করেননি। অত্যন্ত সাহসিকতাপূর্ণ ওই অপারেশনে জিম্মি অবস্থা থেকে এয়ার ফ্রান্সের যাত্রিদের উদ্ধার করা গেলেও ইসরাইলী স্পেশাল ফোর্সের কমান্ডার কর্নেল জন নেতানিয়াহুকে জীবন দিতে হয় সেখানে। সেই জন ছিলেন ইসরাইলের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর বড় ভাই। বাইবেলের কল্পকাহিনীতে উল্লেখিত স্থানগুলোর ওপর ইসরাইলের দাবি প্রতিষ্ঠায় আগ্রহী (কিন্তু ফিলিস্তিনিদের একই ধরনের দাবি মানতে নারাজ) নেতানিয়াহুকে অত্যন্ত পছন্দের মানুষ হিসেবে সেই মোদি বেছে নিয়েছেন যিনি বিশ্বাস করেন মানুষের ধড়ের ওপর হাতির মাথা বসানো ভগবান গণেশ হলো প্রাচীনকালে ভারতীয় শল্যবিদদের সফল প্লাস্টিক সার্জারির প্রমাণ। মোদি জানেন না যে পৃথিবীর কোন শল্যবিদ এখন পর্যন্ত পশুদেহের কোন অঙ্গ, মস্তকের কথা না হয় বাদই দিলাম, মানবদেহে সংস্থাপন করতে পারেননি। আমার ভালো বন্ধু আসামের জেনো-ট্রান্সপ্লান্ট সার্জন ধনিরাম বরুয়া ১৯৯০’র দশকে এমন একটি চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। তিনি এক মুমূর্ষু মানুষের দেহে শূকরের হৃৎপি- সংযোজনের চেষ্টা করেন।

মোদ্দা কথা হলো, কিংবদন্তি, বাস্তবতা ও কল্পকাহিনীর এক অদ্ভুত মিশ্রণের মাধ্যমে প্রাচীন জাতীয় গৌরবকে বাজারজাত করা নেতানিয়াহু ও মোদির রাজনৈতিক ট্রেডমার্ক, এক্ষেত্রে দু’জনের দৃষ্টিভঙ্গি অভিন্ন। ১৯৭০’র দশকে ভারতে প্রথম নন-কংগ্রেসি জনতা সরকারের সময় পাকিস্তানের কাহুটা পারমাণবিক স্থাপনায় ইরাকের ওসিরাকে’র মতো হামলা চালাতে ইসরাইলকে কেন অনুমতি দেয়া হয়নি তা নিয়ে মোদি তার ঘনিষ্ঠ মহলে এখনো আক্ষেপ করেন। ইসরাইলের একচক্ষুবিশিষ্ট তৎকালিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী ও যুদ্ধবীর মোশে দায়ান ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ির মাধ্যমে এই প্রস্তাব দিলে প্রধানমন্ত্রী মোরারজি দেশাই তা নাকচ করে দেন। হিন্দুত্ববাদী মহল অবশ্য এতে ক্ষুব্ধ হয়েছিলো। পাকিস্তান সীমান্তের কাছে ভারতীয় একটি বিমান ঘাঁটিতে ইসরাইলী জঙ্গি বিমানকে জ্বালানী গ্রহণ সুবিধা দিতে দায়ান অনুরোধ করেছিলেন। দেশাই তা না দেয়ায় আজ চল্লিশ বছর পরও হিন্দুত্ববাদিরা দেশাইকে দোষারোপ করছে। যুক্তরাষ্ট্র, জাপান ও রাশিয়ার পাশাপাশি চল্লিশ বছর পর মোদি এখন ইসরাইলকে ‘কৌশলগত অংশীদার’ হিসেবে আলিঙ্গন করলেন। যা ভারতীয় পররাষ্ট্র নীতির ঐতিহ্যের পুরোপুরি লঙ্ঘন।

এতে ভারতীয় সেনাবাহিনী বেজায় খুশি। কারণ তাদেরকে কাশ্মিরে পাকিস্তান সমর্থিত কিন্তু মূলত গৃহজাত (হোমগ্রোন) ইন্তিফাদা সামলাতে হচ্ছে। নেতানিয়াহু বলেছেন ইসরাইল বিগত ৭০ বছর ধরে কোন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর সফরের ক্ষণটির জন্য অপেক্ষা করছিলো। সেই সফর অনুষ্ঠিত হলো এখন। এ কথা উচ্ছ্বাসের সঙ্গে ব্যক্ত করেন ইসরাইলী প্রধানমন্ত্রী। কাশ্মিরে ভারতীয় বাহিনীর সাবেক কোর কমান্ডার লে. জেনারেল সৈয়দ আতা হাসনাইন তার এক কলামে লিখেন: ‘আবেগধর্মী কথাবার্তা বাদ দিয়ে এই সফরকে বিশ্লেষণ করতে হবে। সত্যি কথা হলো, ক্রমেই বিপদসংকুল হয়ে ওঠা এই বিশ্বে ভারত ও ইসরাইল নিজেদেরকে বহু অভিন্ন হুমকির মুখোমুখি দেখতে পাচ্ছে।’

সহিংস বিদ্রোহ দমনে ইসরাইলের ক্ষুদ্রযুদ্ধ প্রযুক্তি বেশ কার্যকর। কিন্তু বিপদ হলো এই প্রযুক্তি তাদের মতবাদের মোড়কে মুড়িয়ে পাঠানো হয়। প্রতিরক্ষা থেকে শুরু করে পানি সংরক্ষণ পর্যন্ত ইসরাইলীর প্রযুক্তির জন্য ভারত একটি বিশাল বাজার। তেল আবিব ওইসব প্রযুক্তির আরো উন্নয়ন ঘটিয়ে তা ভারতের বাজারের উপযোগী করতে ভারতীয় বৈজ্ঞানিক মেধাকে কাজে লাগাতে চাচ্ছে। এটা খারাপ নয়, কিন্তু ইসরাইলের ক্ষুদ্রযুদ্ধ প্রযুক্তি ভারতে সংঘাতগুলোকে আরো নৃশংস পথে এগিয়ে নেয়ার ইংগিত দিচ্ছে। কাশ্মির থেকে শুরু করে মধ্য ভারতে মাওবাদি অধ্যুষিত অঞ্চল ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোতে এই নৃশংসতা দেখা যাবে। ইসরাইলের উচ্চ-প্রযুক্তির নজরদারি সরঞ্জাম ও অস্ত্রশস্ত্র দেশটিকে সন্ত্রাসদমনের ক্ষেত্রে সাফল্যে বিশ্বে শীর্ষস্থানে অধিষ্ঠিত করেছে। আর যেকোন দেশের চেয়ে ভারতে এসব সরঞ্জাম ও অস্ত্রশস্ত্র অনেক কার্যকরভাবে কাজে লাগানো যেতে পারে।

মোদির সফরকালে মহাকাশ, কৃষি ও পানি সংরক্ষণ খাতে সহযোগিতা জোরদারের জন্য ভারত ও ইসরাইল সাতটি চুক্তি সই করে। এসব বিষয় নিয়ে মোদি তার ইসরাইলী প্রতিপক্ষ নেতানিয়াহুর সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা করেন।

  • ভারতের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগ এবং ইসরাইলের জাতীয় প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন কর্তৃপক্ষের মধ্যে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই হয়। এই এমওইউ’র আওতায় ‘ইন্ডিয়া-ইসরাইল ইন্ডাস্ট্রিয়াল আরএন্ডডি এন্ড টেকনিক্যাল ইনোভেশন ফান্ড’ শীর্ষক একটি ৪০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের তহবিল গঠন করা হবে
  • ভারতে পানি সংরক্ষণের জন্য একটি জাতীয় প্রচারণা শুরু করতে দু’দেশের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোর মধ্যে চুক্তি হয়েছে
  • উত্তর প্রদেশের পানি উপযোগিতা সংস্কার বিষয়ে জল নিগম কর্তৃপক্ষ ও ইসরাইলের জাতীয় অবকাঠামো, জ্বালানী ও পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের মধ্যে দ্বিতীয় আরেকটি চুক্তি সই হয়
  • কৃষিখাতে ভারত-ইসরাইল উন্নয়ন সহযোগিতার ব্যাপারে দু’দেশ সম্মত হয়। এ লক্ষ্যে ২০১৮ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত একটি তিন বছর মেয়াদি কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে
  • ভারতের আইএসআরও এবং ইসরাইলের স্পেস এজেন্সি – আইএসএ’র মধ্যে ‘এটমিক ক্লক’ সম্পর্কিত সহযোগিতা বৃদ্ধির ব্যাপারে দু’দেশ একমত হয়
  • এছাড়া জিইও-এলইও অপটিক্যাল সংযোগ এবং ক্ষুদ্র স্যাটেলাইটগুলোর ইলেক্ট্রিক প্রোপালসন সম্পর্কিত আরো দুটি এমওইউ সই হয়

এগুলো দিয়ে কৌশলগত অংশিদারিত্বের গভীরতা ব্যাখ্যা করা যায় না। তাই বলে ইসরাইলের আদলে ভারতের আন্ত:সীমান্ত ‘সার্জিক্যাল স্ট্রাইক’ হামলা চালানোর মতো বিষয়গুলো সম্পর্কের বাইরে থাকতে পারে না। ১৯৯২ সালে পি ভি নরসীমা রাওয়ের আমলে দু’দেশের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপিত হলেও তা খুব একটা অগ্রসর হয়নি। মোদি ক্ষমতার এসে এই সম্পর্ক পূর্ণ শক্তিতে এগিয়ে নেয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। ইসরাইলে মোদির সফর ছিলো তার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিদেশ সফরগুলোর একটি। তাই ১৯৯২ সালে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের পরও গত ২৫ বছরে ধরে কেন দু’দেশের সম্পর্ক এই পর্যায়ে উন্নীত হতে ব্যর্থ হয়েছে তা বুঝতে পারাটা গুরুত্বপূর্ণ। ভারতে বিশাল মুসলিম জনগোষ্ঠীর পাশাপাশি মুসলিম বিশ্বের সঙ্গে সম্পর্ক সামাল দেয়ার বিষয়টি ছিলো গুরুত্বপূর্ণ। পাকিস্তান মুসলিম বিশ্বে ভারতকে কোণঠাসা করে ফেলতে পারে ভেবে ভারত উদ্বিগ্ন ছিলো। এই মুসলিম বিশ্ব থেকেই ভারতের অতি প্রয়োজনীয় জ্বালানী আসে এবং এই অঞ্চলে কর্মরত ভারতীয় নাগরিকদের কাছ থেকে প্রচুর পরিমাণে বৈদেশিক মুদ্রা আসে। ইসরাইলের সঙ্গে দহরম-মহরমের কারণে আরব বিশ্বের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক ক্ষতিগ্রস্ত হতো। এই ক্ষতি সামাল দেয়া কষ্টকর হতো।

ইসরাইলকে কৌশলগত মিত্রে পরিণত করতে এই সফরের জন্য তিন বছর ধরে মোদি প্রস্তুতি নিয়েছেন। এর আগে তিনি গুরুত্বপূর্ণ মুসলিম রাষ্ট্র সৌদি আরব, আরব আমিরাত, কাতার ও ইরান সফর করে ক্ষেত্র প্রস্তুত করেছেন। ওই সব দেশের প্রতিনিধিদের স্বাগত জানিয়ে বুঝিয়েছেন যে ইসরাইলের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারের উদ্যোগের কারণে মধ্যপ্রাচ্যে দ্রুত পরিবর্তনশীল কৌশলগত পরিবেশের সঙ্গে সম্পর্কে কোন ব্যত্যয় ঘটবে না। আবর বিশ্বের আশংকা তৈরির মতো পর্যায়ে ইসরাইলের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নীত করা হবে না।

দু’দেশের মধ্যে সই হওয়া চুক্তিগুলো দিয়ে তেমন কিছু বোঝা না গেলেও দু’দেশের সম্পর্কের বড় অংশজুড়ে রয়েছে প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা। ইসরাইল তার অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে যে চালিকশক্তি দ্বারা চালিত হয় তাহলো নিরাপত্তা। নেতানিয়াহু ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’  শ্লোগানকে ‘মেক উইথ ইন্ডিয়া’ শ্লোগান হিসেবে গ্রহণের আহ্বান জানান। এই আহ্বান খুবই প্রাসঙ্গিক। কারণ, প্রযুক্তিগতভাবে অগ্রসর আর কোন দেশ ইসরাইলের মতো ভারতের সঙ্গে এমনভাবে প্রযুুক্তি লেনদেন করতে রাজি হয়নি। নিজ বাজারের সীমাবদ্ধতা নিয়ে পুরোপুরি সচেতন ইসরাইল নিশ্চিতভাবে ভারতের অস্ত্র বাজারে তার বর্তমান অংশ ৭.৯ শতাংশ থেকে আরো অনেক বাড়াতে চাইবে। অন্যদিকে ভারত এমন একটি দেশকে তার অংশীদার হিসেবে পেলে যার নিরাপত্তা পরিবেশ প্রায় একই রকম হুমকির সম্মুখিন। একই সঙ্গে ভারত প্রযুক্তি লাভের জন্যও উন্মুখ হয়ে আছে।

ভারতের সাম্প্রতিক সামরিক সরঞ্জাম ক্রয় তালিকায় ইসরাইল শীর্ষে রয়েছে। দেশটির কাছ থেকে ৪৫০ মিলিয়ন ডলারে ১০টি হেরন এডভান্সড আর্মড ড্রোন কেনা হবে। দেশের ভেতরে ও সীমান্তের ওপারে নিখুঁতভাবে হামলা চালানোর জন্য এসব ড্রোন ব্যবহার করা হবে। এতে নিয়ন্ত্রণ রেখার ওপরে হামলা চালানোর ক্ষমতা অনেক বেড়ে যাবে ভারতের। এমন কি মিয়ানমারে বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত দুর্গম এলাকাগুলোতেও হামলা চালাতে পারবে। বিশেষ বাহিনীর হামলা চালানোর পক্ষে দুরুহ এমন শত্রু রাষ্ট্রের অনেক গভীরে গিয়ে হামলা চালানো যাবে। এছাড়া ভারতীয় সেনাবাহিনীর জন্য ইসরাইলে অন্য অস্ত্রশস্ত্রের মধ্যে রয়েছে বারাক-৮ ভূমি থেকে আকাশে নিক্ষেপযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা। এই ধরনের ব্যবস্থার অভাবে ভারত ভুগছে।

সাইবার নিরাপত্তা তথা সন্ত্রাসদমন অপারেশনের জন্য গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ ও হস্তক্ষেপের ক্ষেত্রে ইসরাইলের জুড়ি নেই। প্রকাশ্যে কিছু বলা না হলেও ‘টেকইন্ট এন্ড সিংনিট গেদারিং ইকুইপমেন্ট’ কেনার ব্যাপারে ইসরাইলের সঙ্গে ভারতের গোপন চুক্তি সই হওয়ার ইংগিত পাওয়া যাচ্ছে। নাগ এন্টি-ট্যাংক মিসাইল তৈরিতে বারবার ব্যর্থতার পর ইসরাইলের স্পাইক এন্টি-ট্যাংক গাইডেড মিসাইল হবে ভারতীয় পদাতিক বাহিনীর জন্য আশির্বাদ।

তবে, ভারতীয় সেনাবাহিনীর সবচেয়ে বড় প্রত্যাশা হলো ইসরাইলী প্রযুক্তি ব্যবহার করে সীমান্তে একটি ইলেক্ট্রনিক দেয়াল নির্মাণ। লে. জেনারেল সৈয়দ আতা হাসনাইন তার কলামে লিখেন, ‘ভারত তার সীমান্ত ব্যবস্থাপনা ব্যাপকভাবে উন্নত করতে আগ্রহী। তাই লেবানন সীমান্তে ইসরাইল যে ধরনের ব্যবস্থা গড়ে তুলেছে তা হবে ভারতের জন্য সবচেয়ে ভালো মডেল।’

হান্টিংটনের সভ্যতার সংঘাত (ক্লাশ অব সিভিলাইজেশন) তত্ত্বকে অনিবার্য হিসেবে বেছে নিয়েছে ভারতের হিন্দুবাদি মহল। আরএসএস’র বাংলাভাষী মাসিক জার্নাল ‘স্বস্তিকা’ মোদি’র তেলআবিব সফরের আগে একটি প্রচ্ছদ প্রতিবেদন প্রকাশ করে। প্রচ্ছদের ছবিতে মোদি’র এক পাশে ট্রাম্প ও অন্যপাশে নেতানিয়াহুকে দেখানো হয়। এতে বলা হয় এই তিন বিশ্বনেতা ইসলামী চরমপন্থার বিরুদ্ধে লড়াই  করছেন। তাই ‘রিয়েলপলিটিকে’র বিচারে মোদি’র সফরের তাৎপর্য ব্যাপক। তাছাড়া ২০১৯ সালের পার্লামেন্ট নির্বাচনের আগে গেরুয়া সমাবেশ বড় করার জন্যও এর প্রয়োজন ছিলো।

লেখক: খ্যাতনামা সাংবাদিক ও বিবিসি’র সাবেক সংবাদদাতা

সূত্র: সাউথএশিয়ানমনিটর.কম

সম্পর্কিত সংবাদ

সন্ত্রাসের দুই মুখ: গাইবান্ধার সিজু হত্যা ও বসুন্ধরায় সামরিক ষড়যন্ত্র
Home Post

সন্ত্রাসের দুই মুখ: গাইবান্ধার সিজু হত্যা ও বসুন্ধরায় সামরিক ষড়যন্ত্র

আগস্ট ১০, ২০২৫
জুলাই বিপ্লব: গণআকাঙ্ক্ষার বাস্তবায়ন ও রাষ্ট্ররূপান্তরের যুগসন্ধিক্ষণে রাজনীতিবিদ, রাজনৈতিক দল, বুদ্ধিজীবী এবং ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক দায় ও চূড়ান্ত অগ্নিপরীক্ষা
Home Post

জুলাই বিপ্লব: গণআকাঙ্ক্ষার বাস্তবায়ন ও রাষ্ট্ররূপান্তরের যুগসন্ধিক্ষণে রাজনীতিবিদ, রাজনৈতিক দল, বুদ্ধিজীবী এবং ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক দায় ও চূড়ান্ত অগ্নিপরীক্ষা

মে ৩১, ২০২৫
আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য
Home Post

আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য

এপ্রিল ৩০, ২০২৫

Discussion about this post

জনপ্রিয় সংবাদ

  • সন্ত্রাসের দুই মুখ: গাইবান্ধার সিজু হত্যা ও বসুন্ধরায় সামরিক ষড়যন্ত্র

    সন্ত্রাসের দুই মুখ: গাইবান্ধার সিজু হত্যা ও বসুন্ধরায় সামরিক ষড়যন্ত্র

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • ভাষা আন্দোলন ও এর ঘটনা প্রবাহ

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • বসুন্ধরার মালিকের পরিবারে চাঞ্চল্যকর যত খুন

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • গুম-খুন-ধর্ষণের সূচনা করেছিলো শেখ মুজিব!

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • শেখ মুজিবও একই অভিযোগে সাজাপ্রাপ্ত হয়েছিলেন

    0 shares
    Share 0 Tweet 0

সাম্প্রতিক সংবাদ

সন্ত্রাসের দুই মুখ: গাইবান্ধার সিজু হত্যা ও বসুন্ধরায় সামরিক ষড়যন্ত্র

সন্ত্রাসের দুই মুখ: গাইবান্ধার সিজু হত্যা ও বসুন্ধরায় সামরিক ষড়যন্ত্র

আগস্ট ১০, ২০২৫
জুলাই বিপ্লব: গণআকাঙ্ক্ষার বাস্তবায়ন ও রাষ্ট্ররূপান্তরের যুগসন্ধিক্ষণে রাজনীতিবিদ, রাজনৈতিক দল, বুদ্ধিজীবী এবং ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক দায় ও চূড়ান্ত অগ্নিপরীক্ষা

জুলাই বিপ্লব: গণআকাঙ্ক্ষার বাস্তবায়ন ও রাষ্ট্ররূপান্তরের যুগসন্ধিক্ষণে রাজনীতিবিদ, রাজনৈতিক দল, বুদ্ধিজীবী এবং ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক দায় ও চূড়ান্ত অগ্নিপরীক্ষা

মে ৩১, ২০২৫
মধ্যপ্রাচ্যের জন্য ট্রাম্পের নতুন প্রস্তাব

মধ্যপ্রাচ্যের জন্য ট্রাম্পের নতুন প্রস্তাব

মে ২১, ২০২৫
ইশরাকের মেয়র হতে বাধা কোথায়?

ইশরাকের মেয়র হতে বাধা কোথায়?

মে ২১, ২০২৫
নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
  • Privacy Policy

© Analysis BD

No Result
View All Result
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে

© Analysis BD