• যোগাযোগ
শনিবার, আগস্ট ২৩, ২০২৫
Analysis BD
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে
No Result
View All Result
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে
No Result
View All Result
Analysis BD
No Result
View All Result
Home Home Post

বাংলাদেশের ৫৩ শতাংশ মানুষ দারিদ্রসীমার নিচে -বিশ্বব্যাংক

জানুয়ারি ২১, ২০১৯
in Home Post, slide, জাতীয়, বিশেষ অ্যানালাইসিস
Share on FacebookShare on Twitter

অ্যানালাইসিস বিডি ডেস্ক
বাংলাদেশে অতিগরিব মানুষের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। ধনী বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে বাড়ছে গরীবও। অতিগরিব মানুষের সংখ্যা বেশি এমন দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান পঞ্চম। বাংলাদেশে ২ কোটি ৪১ লাখ হতদরিদ্র মানুষ আছে।

বিশ্বব্যাংক ‘পভার্টি অ্যান্ড শেয়ার প্রসপারিটি বা দারিদ্র্য ও সমৃদ্ধির অংশীদার-২০১৮’ শীর্ষক প্রতিবেদনে সবচেয়ে বেশি হতদরিদ্র মানুষ আছে, এমন ১০টি দেশের তালিকা তৈরি করেছে। ক্রয়ক্ষমতার সমতা অনুসারে (পিপিপি) যাঁদের দৈনিক আয় ১ ডলার ৯০ সেন্টের কম, তাঁদের হতদরিদ্র হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এটা আন্তর্জাতিক দারিদ্র্যরেখা হিসেবে বিবেচিত হয়। বিশ্বব্যাংক ২০১৬ সালের মূল্যমান ধরে পিপিপি ডলার হিসাবে করেছে। বাংলাদেশে প্রতি পিপিপি ডলারের মান ধরা হয়েছে সাড়ে ৩২ টাকা। সেই হিসাবে বাংলাদেশের ২ কোটি ৪১ লাখ লোক দৈনিক ৬১ টাকা ৬০ পয়সাও আয় করতে পারেন না।

কিন্তু বাংলাদেশ ইতিমধ্যে নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশের তালিকায় ঢুকে গেছে। যদিও বাংলাদেশ এখনো নিম্ন আয়ের দেশ হিসেবে বিশ্বব্যাংকের সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছে। এ কারণে বিশ্বব্যাংক নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে বাংলাদেশের অতিগরিব মানুষের একটি আলাদা হিসাবও দিয়েছে। নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশের মানুষকে দারিদ্র্যসীমার ওপরে উঠতে হলে দৈনিক কমপক্ষে ৩ দশমিক ২ পিপিপি ডলার আয় করতে হবে। ৩.২ পিপিপি ডলার মানে হচ্ছে বাংলাদেশী মুদ্রায় ১০২ টাকা। বিশ্বব্যাংক বলছে, এভাবে হিসাব করলে বাংলাদেশে অতিগরিব মানুষের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াবে ৮ কোটি ৬২ লাখ। আর দারিদ্র্যের হার হবে ৫২ দশমিক ৯ শতাংশ। বাংলাদেশকে নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে মেনে নিলে বাংলাদেশে দারিদ্র্যের হার প্রায় ৫৩%।

এর মানে হলো, টেকসইভাবে গরিবি হটাতে বাংলাদেশের প্রায় ৬ কোটি ২১ লাখ মানুষকে দ্রুত দৈনিক ৩ দশমিক ২ পিপিপি ডলার বা ১০২ টাকা আয়ের সংস্থান করতে হবে। এই বিশাল জনগোষ্ঠী এখন ঝুঁকিতে আছে। বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদন অনুসারে এদেশের অর্ধেকের বেশি মানুষ মাসে তিনহাজার টাকাও আয় করতে পারে না। অথচ এই ন্যূনতম টাকা দিয়েও মানুষের মৌলিক চাহিদা কোনভাবেই পূরণ সম্ভব নয়।

বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ভারতে সবচেয়ে বেশি ১৭ কোটি ৫৭ লাখ হতদরিদ্র আছে। ভারত ছাড়া বাংলাদেশের চেয়ে বেশি হতদরিদ্র মানুষ বসবাস করে নাইজেরিয়া, কঙ্গো ও ইথিওপিয়ায়। তালিকায় থাকা শীর্ষ ১০–এর অন্য ৫টি দেশ হলো তানজানিয়া, মাদাগাস্কার, কেনিয়া, মোজাম্বিক ও ইন্দোনেশিয়া।

বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের মুখ্য অর্থনীতিবিদ জাহিদ হোসেন বলেন, আগে দারিদ্র্য কমানোর পূর্বশর্ত ছিল প্রবৃদ্ধি বাড়িয়ে দারিদ্র্য কমাতে হবে। দেশে ৬-৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধিও হয়েছে। এত প্রবৃদ্ধি অর্জনের পর দেখা যাচ্ছে প্রবৃদ্ধি যেমন বেড়েছে, বৈষম্যও বেড়েছে। অন্যদিকে দারিদ্র্য হ্রাসের গতিও কমেছে। ২০৩০ সালের মধ্যে উচ্চ প্রবৃদ্ধি দিয়ে দারিদ্র্য নির্মূল করা যাবে, এটা ঠিক নয়। তাঁর মতে, প্রবৃদ্ধিতে গরিব মানুষের অংশগ্রহণ বাড়াতে হবে। গরিব মানুষের সম্পদ হলো পরিশ্রম। এই শ্রমের ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। কৃষিতে উৎপাদনশীলতা বাড়িয়ে গরিব মানুষের মজুরি বাড়াতে হবে। আবার কৃষির বাইরের শ্রমবাজারে অংশগ্রহণের জন্য গরিব মানুষের শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের ওপর নজর দিতে হবে।

জাহিদ হোসেন আরও বলেন, যেহেতু বাংলাদেশ এখন নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশ হয়ে গেছে। তাই ৩ দশমিক ২ ডলারের দৈনিক আয়ের হিসাবও মাথায় রাখতে হবে। যে বিশাল জনগোষ্ঠী দুই হিসাবের মধ্যবর্তী স্থানে আছে, তাদের দ্রুত আয় বৃদ্ধির সুযোগ তৈরি করতে হবে।

আয়ের বৈষম্য পরিমাপের পদ্ধতি হচ্ছে জিনি (বা গিনি) সহগ। বিবিএসের খানা আয়-ব্যয় জরিপ-২০১৬-এর প্রাথমিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, এর মান এখন ০.৪৮৩। জিনি সহগ ০.৫ পেরিয়ে গেলে তাকে উচ্চ আয়বৈষম্যের দেশ বলা হয়। বাংলাদেশ এর খুব কাছে পৌঁছে গেছে এবং বৈষম্য দিন দিন বাড়ছে।

গত সেপ্টেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পদ গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওয়েলথ-এক্স বলেছে, অতিধনী বৃদ্ধির হারে বাংলাদেশ প্রথম। গত বুধবার একই প্রতিষ্ঠান আরেকটি প্রতিবেদনে বলেছে, ধনী বৃদ্ধির হারে বাংলাদেশ তৃতীয়। আগামী পাঁচ বছর বাংলাদেশের ধনী মানুষের সংখ্যা ১১ দশমিক ৪ শতাংশ হারে বাড়বে।

অতি ধনী মানুষের সংখ্যা সবচেয়ে দ্রুতগতিতে বৃদ্ধি পাওয়ার বিষয়ে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন বিবিসিকে বলেন, ‘এই তথ্য থেকে আমি মোটেও অবাক হইনি। কারণ, কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশে যে একটা গোষ্ঠীর হাতে এ ধরনের সম্পদ সৃষ্টি হচ্ছে, সেটা আসলে দেখাই যাচ্ছে। এই সম্পদ সৃষ্টির প্রক্রিয়া তো এক দিনে তৈরি হয়নি। এটা এক দশক ধরেই হয়েছে। এখন এটি আরও দ্রুততর হচ্ছে।’

এই ধরনের অস্বাভাবিক হারে সম্পদ বৃদ্ধির সঙ্গে দুর্নীতির কোনো ভূমিকা আছে কি না—সেই প্রশ্নের উত্তরে ফাহমিদা খাতুন বলেন, ‘এশিয়া বা আফ্রিকার উন্নয়নশীল দেশগুলোতে যেটা হয়, যাঁদের হাতে সম্পদ আসে, সেটার পেছনে রাষ্ট্রীয় আনুকূল্যের একটা বড় ভূমিকা থাকে। রাষ্ট্রীয় আনুকূল্য যাঁরা পান, বা যাঁদের সঙ্গে রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার যোগাযোগ থাকে, প্রাথমিকভাবে তাঁরাই সম্পদের মালিক হন।’ (বিবিসি বাংলা, ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৮)। ফাহমিদা খাতুনের এই বক্তব্যের পক্ষে যথেষ্ট উপাত্ত হাজির করা যায়।

সেই সূত্র ধরেই আমরা বাংলাদেশের দিকে তাকাতে পারি। বাংলাদেশে যেটা সহজেই দৃশ্যমান তা হচ্ছে সেসব খাত থেকেই এই ধরনের অর্থের সঞ্চয় ঘটানো সক্ষম হচ্ছে, যেখানে একটি বিশেষ দল বা গোষ্ঠী রাষ্ট্রীয় আনুকূল্যের সুবিধা নিতে পারছে। এর একটি উদাহরণ হচ্ছে অবকাঠামো খাত। গত বছরগুলোতে সরকারের ব্যয়ের পরিমাণ ক্রমবর্ধমান, যদিও কাজের অগ্রগতির হার সীমিত। সম্প্রতি প্রকাশিত খবরে দেখা যায় যে একটি প্রকল্পে ছয় বছরে কাজ হয়েছে ২০ শতাংশ, কিন্তু প্রকল্পের ব্যয় বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে (ডেইলি স্টার, ২৬ আগস্ট ২০১৮)।

বিশ্বব্যাংকের এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, ঢাকা-মাওয়া চার লেনে কিলোমিটারপ্রতি ১ কোটি ১৯ লাখ ডলার ব্যয় হয়েছে। অন্যদিকে ভারতে চার লেনের এক কিলোমিটার রাস্তা তৈরিতে (জমি অধিগ্রহণসহ) খরচ হয় ১১ লাখ থেকে ১৩ লাখ ডলার এবং চীনে ১৩ লাখ থেকে ১৬ লাখ ডলার। ইউরোপের দেশগুলোতে খরচ হয় ৩৫ লাখ ডলার। ইউরোপে দুই থেকে চার লেনে উন্নীত করতে প্রতি কিলোমিটারে ব্যয় ২৫ লাখ ডলার।

আমরা ব্যাংকিং খাতের অবস্থা জানি, একইভাবে বিদ্যুৎ খাতের পরিস্থিতি বিষয়েও অবহিত। এই যে ধনিকশ্রেণি তৈরি হচ্ছে, তার কি প্রতিক্রিয়া আমরা দেখতে পাই? বাংলাদেশে বৈষম্য বাড়ছে এবং দরিদ্রতম মানুষের আয় কমছে। বৈষম্য মাপার সর্বজন গৃহীত পরিমাপক হচ্ছে জিনি সহগ। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর খানা আয় ও ব্যয় জরিপের তথ্য অনুযায়ী এই সহগের মান ২০১৬ সালে শূন্য দশমিক ৪৮৩, যা ২০১০ সালে ছিল শূন্য দশমিক ৪৬৫। অর্থাৎ আয়ের বৈষম্য বাড়ছে, জিনি সহগ শূন্য দশমিক ৫ পেরিয়ে গেলে উচ্চ আয়বৈষম্যের দেশ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়, বাংলাদেশের অবস্থান তা থেকে খুব দূরে নয়।

এই ঘটনাগুলো অর্থাৎ একদিকে অতি ধনী তৈরি হওয়া এবং অন্যদিকে দরিদ্রদের আরও দরিদ্র হওয়া—কোনো প্রাকৃতিক ঘটনা নয়, এগুলো দেশের অর্থনৈতিক পরিকল্পনার ফসল। আর সেই পরিকল্পনার নির্দেশক হচ্ছে রাজনীতি। অতি ধনী বৃদ্ধির হারের তালিকা থেকেও এটা বোঝা যায়। বিশ্বে অতি ধনী মানুষের বৃদ্ধির তালিকা অনুযায়ী, শীর্ষে বাংলাদেশসহ যে পাঁচটি দেশ আছে সেগুলো হচ্ছে চীন (১৩ দশমিক ৪ শতাংশ), ভিয়েতনাম (১২ দশমিক ৭ শতাংশ), কেনিয়া (১১ দশমিক ৭ শতাংশ) ও হংকং (৯ দশমিক ৩ শতাংশ)।

এই দেশগুলোর এক অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে অংশগ্রহণমূলক রাজনীতির অনুপস্থিতি। অংশগ্রহণমূলক রাজনীতির অনুপস্থিতি সরকারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট এবং তার পরিপোষিত গোষ্ঠীর সদস্যদেরই সুবিধা প্রদান করে। এই সুবিধা যাঁরা লাভ করেন, তাঁরা নিশ্চয় চান না যে এই ব্যবস্থাটা বদলে যাক। এভাবে এক শ্রেণির মানুষকে দুর্নীতির মাধ্যমে দেশের সম্পদ তুলে দিয়ে আমাদের দেশের ফেইক একটি প্রোফাইল তৈরি করা হচ্ছে। যার দ্বারা জনগণকে বুঝানো দেশের মানুষের আয় বাড়ছে, সক্ষমতা বাড়ছে। আমদের দেশ মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হচ্ছে। অথচ বেশিরভাগ মানুষের আয় কমছে এবং অতিদরিদ্র মানুষের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে একই সাথে কিছু মানুষের সম্পদ ফুলে ফেঁপে বড় হচ্ছে। গত দশবছরে প্রায় সকল মন্ত্রী ও এমপিদের আয় ও সম্পদ বেড়েছে অর্ধশত থেকে শতগুণ পর্যন্ত। কিছু কিছু আওয়ামী এমপি’র দুইশ থেকে তিনশ গুণ পর্যন্ত বৃদ্ধি হয়েছে।

বিশ্বব্যাংকের তালিকা অনুসারে, শীর্ষ স্থানে থাকা ভারতে অতিগরিব মানুষের সংখ্যা ১৭ কোটি ৫৭ লাখ। দ্বিতীয় স্থানে থাকা নাইজেরিয়ায় ৮ কোটি ২৬ লাখ, তৃতীয় স্থানে থাকা কঙ্গোতে ৫ কোটি ৩২ লাখ ও চতুর্থ স্থানে থাকা ইথিওপিয়ায় ২ কোটি ৬৭ লাখ অতিগরিবের বসবাস। এ ছাড়া ষষ্ঠ থেকে দশম স্থানে থাকা তানজানিয়ায় ২ কোটি ৭ লাখ, কেনিয়ায় ১ কোটি ৭৪ লাখ, মাদাগাস্কারে ১ কোটি ৭৩ লাখ, মোজাম্বিকে ১ কোটি ৭১ লাখ ও ইন্দোনেশিয়ায় ১ কোটি ৫১ লাখ অতিগরিব মানুষের বসবাস। সব মিলিয়ে সারা বিশ্বে এখন ৭৩ কোটি ৬০ লাখ হতদরিদ্র মানুষ আছে। ওই ১০টি দেশেই বাস করে ৪৫ কোটি অতিদরিদ্র মানুষ। এই সংস্থাটি আরও বলছে, ২০৩০ সালের মধ্যে সারা বিশ্বে এমন গরিব মানুষের সংখ্যা কমে দাঁড়াবে ৪৭ কোটি ৯০ লাখে।

সম্পর্কিত সংবাদ

সন্ত্রাসের দুই মুখ: গাইবান্ধার সিজু হত্যা ও বসুন্ধরায় সামরিক ষড়যন্ত্র
Home Post

সন্ত্রাসের দুই মুখ: গাইবান্ধার সিজু হত্যা ও বসুন্ধরায় সামরিক ষড়যন্ত্র

আগস্ট ১০, ২০২৫
জুলাই বিপ্লব: গণআকাঙ্ক্ষার বাস্তবায়ন ও রাষ্ট্ররূপান্তরের যুগসন্ধিক্ষণে রাজনীতিবিদ, রাজনৈতিক দল, বুদ্ধিজীবী এবং ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক দায় ও চূড়ান্ত অগ্নিপরীক্ষা
Home Post

জুলাই বিপ্লব: গণআকাঙ্ক্ষার বাস্তবায়ন ও রাষ্ট্ররূপান্তরের যুগসন্ধিক্ষণে রাজনীতিবিদ, রাজনৈতিক দল, বুদ্ধিজীবী এবং ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক দায় ও চূড়ান্ত অগ্নিপরীক্ষা

মে ৩১, ২০২৫
মধ্যপ্রাচ্যের জন্য ট্রাম্পের নতুন প্রস্তাব
Home Post

মধ্যপ্রাচ্যের জন্য ট্রাম্পের নতুন প্রস্তাব

মে ২১, ২০২৫

জনপ্রিয় সংবাদ

  • জুলাই বিপ্লব: গণআকাঙ্ক্ষার বাস্তবায়ন ও রাষ্ট্ররূপান্তরের যুগসন্ধিক্ষণে রাজনীতিবিদ, রাজনৈতিক দল, বুদ্ধিজীবী এবং ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক দায় ও চূড়ান্ত অগ্নিপরীক্ষা

    জুলাই বিপ্লব: গণআকাঙ্ক্ষার বাস্তবায়ন ও রাষ্ট্ররূপান্তরের যুগসন্ধিক্ষণে রাজনীতিবিদ, রাজনৈতিক দল, বুদ্ধিজীবী এবং ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক দায় ও চূড়ান্ত অগ্নিপরীক্ষা

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • সন্ত্রাসের দুই মুখ: গাইবান্ধার সিজু হত্যা ও বসুন্ধরায় সামরিক ষড়যন্ত্র

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • বসুন্ধরার মালিকের পরিবারে চাঞ্চল্যকর যত খুন

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • শেখ মুজিবও একই অভিযোগে সাজাপ্রাপ্ত হয়েছিলেন

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • কোটা, কোটা আন্দোলন ও এর ইতিহাস

    0 shares
    Share 0 Tweet 0

সাম্প্রতিক সংবাদ

সন্ত্রাসের দুই মুখ: গাইবান্ধার সিজু হত্যা ও বসুন্ধরায় সামরিক ষড়যন্ত্র

সন্ত্রাসের দুই মুখ: গাইবান্ধার সিজু হত্যা ও বসুন্ধরায় সামরিক ষড়যন্ত্র

আগস্ট ১০, ২০২৫
জুলাই বিপ্লব: গণআকাঙ্ক্ষার বাস্তবায়ন ও রাষ্ট্ররূপান্তরের যুগসন্ধিক্ষণে রাজনীতিবিদ, রাজনৈতিক দল, বুদ্ধিজীবী এবং ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক দায় ও চূড়ান্ত অগ্নিপরীক্ষা

জুলাই বিপ্লব: গণআকাঙ্ক্ষার বাস্তবায়ন ও রাষ্ট্ররূপান্তরের যুগসন্ধিক্ষণে রাজনীতিবিদ, রাজনৈতিক দল, বুদ্ধিজীবী এবং ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক দায় ও চূড়ান্ত অগ্নিপরীক্ষা

মে ৩১, ২০২৫
মধ্যপ্রাচ্যের জন্য ট্রাম্পের নতুন প্রস্তাব

মধ্যপ্রাচ্যের জন্য ট্রাম্পের নতুন প্রস্তাব

মে ২১, ২০২৫
ইশরাকের মেয়র হতে বাধা কোথায়?

ইশরাকের মেয়র হতে বাধা কোথায়?

মে ২১, ২০২৫
নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
  • Privacy Policy

© Analysis BD

No Result
View All Result
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে

© Analysis BD